Bangla upodesh mulok kotha, উপদেশ মূলক উক্তি, আমরা মানুষ আমাদের জীবনে চলার পথে কিছু না কিছু ভুল করে থাকি। আর এই ভুল করা থেকে, বাঁচার জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের প্রয়োজন।
তাই কিছু অনুপ্রেরণা মূলক কথা, ভালো উপদেশ মূলক উক্তি বা ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি, জীবন ধারণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রত্যেকের জীবন চলার পথে অনেক বাধা আসবে। আর সেই বাধাকে অতিক্রম করার জন্য, প্রয়োজন অনেক ছোট ছোট নীতি বাক্য, উৎসাহ মূলক কথা আর এই উৎসব কথার।
যদি আমরা প্রতিদিন বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি মূলক বাণী শুনতে পারি, তাহলে আমাদের জীবন সুন্দর হবে। আর এই জন্য সেরা ইসলামিক উক্তি হোক বা শিক্ষামূ্লক কথা হোক।
যা আমাদের জীবন ধারণের জন্য জ্ঞানের উপদেশ মূলক উক্তি বা মোটিভেশনাল উক্তি আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজন।
তাই আজ এই আর্টিকেলে - বাংলা উপদেশ মূলক SMS, ভালো কিছু উপদেশ, বাংলা উপদেশ মূলক উক্তি, ভালোবাসার উপদেশ মূলক উক্তি, ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি, ইসলামিক উপদেশ মূলক উক্তি
ভালোবাসার উপদেশ মূলক উক্তি
কাউকে হাসাতে না পারলে, কাউকে কাঁদিও না। কাউকে আনন্দ দিতে না পারলে, কাউকে কষ্ট দিও না।
যদি কাউকে ভালবাসতে না পারো, কাউকে ঘৃণা করো না। আর যদি কারো বন্ধু হতে না পারো,তবে কারো শত্রু হইও না।
মানুষের জীবনটা খুবই সাধারণ, তুমি তেমন টাই পাবে, যেমন টা তুমি অন্যকে দিবে। যদি সম্মান চাও, তাহলে আগে সম্মান দাও।
মনোযোগের প্রত্যাশা করলে, আগে মনোযোগী হও। আর যদি ভালোবাসা চাও, তাহলে আগে ভালোবাসা দাও। -- বাংলা উপদেশ
Bangla upodesh mulok kotha
উপদেশ মূলক উক্তি
মায়া আর 'প্রেম' এক জিনিস নয়। প্রেমের মধ্যে মায়া আছে। কিন্তু মায়ার মধ্যে প্রেম নাও থাকতে পারে!
জীবন হলো - একটা পরীক্ষার নাম। যে পরীক্ষায় প্রত্যেকের জীবনে প্রশ্নপত্র আলাদা আলাদা।
তাই যদি কেউ অন্যের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র অন্ধভাবে নকল করে। তাহলে সে পরীক্ষায় ফেল করাটা স্বাভাবিক।
নিজেকে কোনো একই স্থানে আটকে রাখবেন না - সকল স্থান তোমার জন্য উপযোগী হবে না; এটাই স্বাভাবিক।
তাই কোনো সময় নিজেকে একই স্থানে আটকে না রেখে। চারি দিকে সুযোগ-সুবিধা গুলো অনুসন্ধান করো।
জীবনে সফল হওয়ার জন্য, তোমাকে উপযুক্ত প্রতিবেশ খুঁজে নিতে হবে।
জীবনে জ্ঞান অর্জন করতে থাকো - এমনকি জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত থেকে কিছু না কিছু শেখার চেষ্টা করো। আর এই অভ্যাস মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া উচিৎ।
নিজের লক্ষ্য থেকে পিছু পা হইও না। নিজের জীবনের লক্ষ্য স্থির করো। আর সেই লক্ষ্য অর্জন করতে, যতই বাধা-বিপত্তি আসুক না কেনো ?
সব বাধা-বিপত্তি মোকাবেলা করে, এগিয়ে যেতে হবে, পিছু হটলে চলবে না।
ইসলামিক উপদেশ মূলক উক্তি
কোনো কাজে সময় বেশি লাগলেও ধৈর্য সহকারে কাজ করে যাও, তাহলেই জীবনে একদিন প্রতিষ্ঠা পাবে।
অতীত বেশির ভাগ সময় তোমাকে কষ্ট দিবে। ভবিষ্যৎ তোমাকে আশা দেখাবে আর বর্তমান সবসময়ই তোমার সাথে থাকবে। তাই সবসময় বর্তমান নিয়েই ভাবো।
যাকে ভালোবাসবে মন দেখে ভালোবাসো,ধন দেখে নয়। প্রেম করো গুন দেখে, রুপ দেখে নয়।
Gaur Gopal Das :- ৬ ভুল শুধরে নিলেই সাফল্য আপনার মুঠোয়! সফল হওয়ার মন্ত্র দিচ্ছেন গৌর গোপাল দাস
সাফল্য লাভের জন্য ব্যক্তিকে জীবনে একাধিক নিয়ম পালন করতে হয়। শৃঙ্খলাপরায়ণতা ও নিয়মানুবর্তিতায় জীবন কাটানোর মাধ্যমে সাফল্য লাভের চেষ্চা করে যেতে হয় ব্যক্তিকে।
পরিশ্রম, একাগ্রতা, ধৈর্য, সততা, সময়ের সদ্ব্যবহার ইত্যাদি সমস্ত নিয়ম পালন করলেই ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারে সুখী ও সফল। প্রতিটি ব্যক্তি নিজের জীবনে উন্নতি করতে চায়।
তবে অনেক সময় ব্যক্তি পরিশ্রম সত্ত্বেও সাফল্য অর্জন করতে পারেন না। তখন বুঝতে হবে যে আপনি নিশ্চয়ই নিজের অজান্তে এমন কোনও ভুল করছেন যা আপনাকে সফল হতে দিচ্ছে না।
কী ভুল? সে সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত জানিয়েছে গৌর গোপাল দাস। সাফল্য লাভের জন্য কোন কোন ভুল করা থেকে বিরত থাকবেন, তা জেনে নিন এখানে।
1. কে কী ভাববে বা কী বলবে
কোনও কাজ করার আগেই আমরা ভাবতে শুরু করি যে লোকে কী বলবে বা কী ভাববে। অধিকাংশ ভারতীয়রাই এই 'রোগ'-এ গ্রস্ত।
নিজের মান-সম্মান, প্রতিষ্ঠাকে অন্যের মতামতের ওপর ছেড়ে দিতে চান অনেকে। এমনকি ব্যক্তির যোগ্যতার মাপকাঠি হয়ে যায় 'লোকে কী ভাববে বা কী বলবে' র মতো বাতিক। গৌর গোপাল দাস জানাচ্ছেন।
অন্যের চিন্তাভাবনার চিৎকারের মধ্যে ব্যক্তিকে নিজের মনের কথা চাপা দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তাই সকলের কথায় কান দেওয়ার পরিবর্তে সাফল্য লাভের জন্য পরাজিত ব্যক্তির পরামর্শ নিন ও জয়ীর অভিজ্ঞতা শুনুন।
তবে কী করবেন ও কী করবেন না, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই। গৌর গোপাল দাসের মতে, চেষ্টা করতে গিয়ে হেরে গেলে তা থেকে শিক্ষা নেবেন এবং জিতলে অন্যকে শেখাবেন।
2. ভাগ্যের দোষ দেওয়া বন্ধ করুন
অসাফল্য লাভের ফলে ব্যক্তি ক্রমশ হতাশ হতে থাকে। তখন তিনি নিজের ভাগ্যকে দোষ দেন। তাঁদের মতে ভাগ্য খারাপ বলে সফল হতে পারছেন না।
কিন্তু গৌর গোপাল দাস বলছেন যে, পরাজিত বা অসফল হওয়া সত্ত্বেও পরিশ্রম ও চেষ্টা করে যাওয়া কখনও ত্যাগ করবেন না।
Gaur Gopal Das, গৌর গোপাল দাস
সময় খারাপ হোক বা ভালো, কাজ করে যেতে বলছেন গৌর গোপাল দাস। ক্ষণিকের মধ্যে সময় পাল্টে যেতে পারে।
লাগাতার চেষ্টা ও পরিশ্রম করে সেই ভালো সময়ের প্রস্তুতি নিয়ে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি। পরিশ্রম করলে বিলম্ব সত্ত্বেও সাফল্য লাভ করবেনই।
3. জীবনে সব স্বপ্ন পূরণ হয় না, এটা মানতে হবে!
প্রত্যেকে সমস্যা মুক্ত জীবন কামনা করেন।সমস্ত আকাঙ্খা পূরণ হোক, প্রত্যেকে শুধুমাত্র আনন্দে বাস করুক, এমন জীবন প্রত্যাশা করে থাকেন সকলে।
কিন্তু গৌর গোপাল দাস বলছেন যে এটিই ব্যক্তির সবচেয়ে বড় ভুলভ্রান্তি। এই ভ্রান্তিবিলাস থেকে বেরিয়ে আসার পরামর্শ দিচ্ছেন গৌর গোপাল দাস। তাঁর মতে চূড়ান্ত সত্যি হল যে, জীবনকে বোঝা অত্যন্ত কঠিন।
কারণ কেউ কেউ নিজের স্বপ্নের খাতিরে আপনজনদের থেকে দূরে সরে যান, আবার কেউ আপনজনদের কথা ভেবে নিজের স্বপ্ন ভুলে যান।
জীবনে কখনও সমস্ত ইচ্ছা পূর্ণ হতে পারে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
4 . সঠিক সময় বলে কিছু হয় না
অনেকে সঠিক সময়ের অপেক্ষা করে কাজই শুরু করতে পারেন না। আবার অবশেষে তাঁরা যখন কাজ শুরু করে, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়।
গৌর গোপাল দাস বলছেন যে, যখন যে কাজ মন দিয়ে করা শুরু করবেন, সেটিই আপনার সঠিক সময়। সঠিক সময়ের অপেক্ষা করে শুধু আপনার সময় নষ্ট হচে পারে।
তাই নিজের স্বপ্ন পূরণ ও সুখী জীবনযাপনের স্বপ্ন পূরণের জন্য কোনও সঠিক সময়ের অপেক্ষা করবেন না।
5. সমস্যা থেকে দূরে পালানো বন্ধ করুন
আপনি সমস্যা থেকে কখনও দূরে পালাতে পারবেন না। সমস্যা বা দুশ্চিন্তা যত এড়িয়ে যাওয়ার বা তা থেকে দূরে পালানোর চেষ্টা করবেন, তা ততই আপনাকে ঘিরে ধরবে।
সমস্যার মোকাবিলা না-করে তার সমাধান করতে পারবেন না। তাই জীবনে যে সমস্যা আসবে, তার কড়া হাতে মোকাবিলা করুন।
6. দায়িত্ব না-বোঝা
যে কোনও কাজে গাফিলতি করলে, তা শেষ পর্যন্ত আপনার লোকসান করতে পারে।
গৌর গোপাল দাস বলেছেন যে, গাফিলতি করলে, তার মাশুল গুণতে হবে। তিনি বলেছেন যে, সম্পর্কে গাফিলতি করলে, তাতে বিভেদ সৃষ্টি হবে, স্বাস্থ্যের অযত্ন নিলে অসুস্থ হবেন।
তাই এই গাফিলতির করার স্বভাব ত্যাগ করা উচিত। পরিবর্তে নিজের দায়িত্ব বুঝতে বলছেন গৌর গৌপাল দাস। দায়িত্ববোধ ও সততা থাকলে জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবেন।
মেয়েদের জীবনের কষ্ট, Meyeder jiboner koster kotha - বর্তমান সময়ে বলা হয় মেয়ে ও ছেলে সমান সমান কিন্তু বাস্তবে - মেয়েরা এখনো নির্যাতিত হয় পুরুষদের কাছে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের আচরণ সহ স্বভাব ও চলাফেরার মধ্যে কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। তারা এখনো স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে ব্যর্থ। বর্তমানেও বিভিন্ন নিয়ম নীতির মধ্য দিয়ে, জীবন যাপন করে থাকেন মেয়েরা।
আজকে মেয়েদের জীবন সম্পর্কে কিছু বাস্তব কথা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা যারা মেয়েদের সম্পর্কে বাস্তব এই কথাগুলো জানতে চান তাহলে - অবশ্যই শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন।
মেয়েদের সম্পর্কে কিছু বাস্তব কথা ছোট ছোট বাক্য তুলে ধরা হয়েছে। একটা মেয়ে বিয়ের আগে সংসার জীবন নিয়ে যেমনটা কল্পনা করে, বাস্তবে তা খুব কমই আশানুরূপ হয়া বাস্তবতা বড়ই কঠিন !
স্ট্যাটাস মেয়েদের মনের কষ্টের কথা / মেয়েদের জীবনের বাস্তবতা
অপ্রিয় হলেও সত্য এটাই যে - একজন স্ত্রীকে সংসারের সব কাজ করার পরেও ! তাকে অনেক কথা শুনতে হয়। কিন্তু অন্য দিকে একজন পুরুষকে, তার শ্বশুরবাড়ির কেউ কিছু বললে ! সে শ্বশুরবাড়ি যাওয়াই বন্ধ করে দেয়।
একটা মেয়ে সবসময় অসহায় ! কখনো তার পরিবারের কাছে, কখনো তার ইচ্ছার কাছে ! কখনো তার স্বপ্নের কাছে, কখনো তার ভালোবাসার কাছে !
একটা মেয়ে - তার জীবনের প্রত্যেকটা সময় বেঁচে থাকে অন্যের জন্য। জন্মের পর বাবা মায়ের জন্য.. বিয়ের পর স্বামীর জন্য.. সন্তান হবার পর সন্তানের জন্য, আসলে মেয়েদের জীবনে নিজের জন্য কোনো চাওয়া পাওয়া থাকে না।
মেয়েদের জীবনটা হল - একটা মোমবাতির মতো। অপরকে আলোকিত করতে গিয়ে, নিজে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যায়। তবুও সেই দহনের ব্যথা কেউ বোঝে না !
উক্তি কন্যা সন্তান নিয়ে স্ট্যাটাস
কন্যা সন্তান - দুটো বংশের মুখ উজ্জ্বল করে, যাদের কন্যা সন্তান আছে। তারা প্রকৃত ভাগ্যোবান
কন্যা হল ফুলের মতো। যে ঘরে আসে সেই পরিবারে সুগন্ধে ভরে ওঠে, জীবনের ক্যানভাস হয় আরও রঙিন।
কন্যাদের হাসতে শেখান। কারণ - তাদের হাসিতেই লুকিয়ে আছে, অফুরন্ত আনন্দের চাবিকাঠি। - হ্যাপি ডটার্স ডে
কন্যা হল অতীতের আনন্দময় স্মৃতি, বর্তমানের সুখের মুহুর্ত, আর ভবিষ্যতের আশা এবং প্রতিশ্রুতি। - হ্যাপি ডটার্স ডে
ভাই ফোঁটার জন্য বোন দরকার, রাখী বাঁধার জন্য বোন দরকার, বিয়ে করার জন্য মেয়ে দরকার, রান্না করে খাওয়ানোর জন্য মা দরকার। শুধু দরকার নেই - কন্যা সন্তানের এটা কেমন নিয়ম ?
Reality life বাস্তব কথা নিয়ে স্ট্যাটাস / মেয়েদের জীবনের কষ্ট
বাবা মায়ের সেই আদরের মেয়েটি - আজ সংসার করছে, এক গ্লাস জল ভরে যে খায়নি। সে আজ সবাই কে রান্না করে খাওয়াচ্ছে, কপালের টিপটা যে ঠিক করে পড়তে পারত না। সে আজ গুছিয়ে সংসার করছে, পার্থক্য শুধু একটাই ! আগে একটু কষ্ট হলেই মায়ের কোলে কাঁদত, এখন সে বালিশে মুখ লুকিয়ে নীরবে কাঁদে !
একটা মেয়েকে শুধু একটা ঘর দাও, সে সংসার করে দেবে। শুকনো চাল দাও, খাওয়ার ভাত করে দেবে। আর একটু ভালোবাসা দিও, তোমার জীবনটা সুখে ভরিয়ে দেবে। একটা মেয়ের থেকে এর থেকে বেশি আরো তুমি কি চাও ?
বাবা মায়ের চোখে হারানো সেই ছোট্ট মেয়েটা, আজ সংসার করছে, যাকে নিজের বাড়িতে কোনোদিন এক গ্লাস জল ভরে খেতে হয় নি ! সে বাড়ির সব কাজ আজ নিজে সামলাচ্ছে, কথায় কথায় মার কোলে মাথা দিয়ে কাঁদা মেয়েটা, আজ সহ্য করে শিখে গেছে, এটাই হয়তো জীবন, আর এরই নাম সংসার !!!
এক কথায় - মেয়েদের দায়িত্ব শেখাতে হয় না, নিজে ডিম ভাজি করতে না পারা মেয়েটাও, মা অসুস্থ হয়ে পরলে, পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিজে নিতে শিখে।
মেয়েদের জীবনের বাস্তবতা/ মেয়েদের জীবনের কষ্ট
প্রথম নিঃশ্বাসটা শুরু হয় বাবার বাড়িতে - আর শেষ নিঃশ্বাসটা ফেলতে হয় স্বামীর বাড়িতে, কি অদ্ভুত জীবন মেয়েদের !
তুমি নারী,তাই হাপিয়ে গেলেও থামা যাবে না ! 👉 কারণ তুমি নারী মাঝপথে কারো হাত ছাড়া যাবে না 👉 কারণ তুমি নারী সমাজে কোন নিয়ম ভাঙ্গা যাবে না 👉 কারণ তুমি নারী কষ্ট হলেও কাজ করতে হবে 👉 কারণ তুমি নারী নিজের ইচ্ছে বিসর্জন দিতে হবে 👉 কারণ তুমি নারী
মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়া সহজ - কিন্তু মেয়ে হয়ে বেঁচে থাকা অনেক কষ্টের। হাসতে গেলেও ভাবতে হয়, কাদঁতে গেলেও ভাবতে হয় ৷
বাপের প্রিয় অতিথি - জন্ম থেকেই বাপের ঘরে। প্রিয় রাজকুমারী, সেই মেয়েটাই সুখের খোঁজে ছাড়বে বাপের বাড়ি। যাদের জন্য দেখল চোখে এই পৃথিবীর আলো, তাদের ছেড়েই রাজকুমারী থাকে অতি ভালো।
সারা জীবন মেয়ে থাকে বাবার রাজকুমারী, সেই মেয়েটাই একদিন হবে বাপের,প্রিয় অতিথি। ইচ্ছে হলেও দেখতে পায় না নিজের বাবাটাকে, চোখের দেখা দেখতে হলেও পরের অনুমতি লাগে।
যে বাড়িতে জন্ম হল - গড়ল সুখের জীবন ! সেই বাড়িতেই বেড়াতে যায় দু-চারদিনের কারণ। এটাই হলো বাস্তবতা মেয়েদের জীবন !
মেয়েদের জীবন - বাড়ি থেকে দেখাশোনা করে বিয়ে দেওয়ার পর ! যদি সংসার ভেঙ্গে যায় কী করবি বল তোর ভাগ্যই খারাপ। নিজের পছন্দমত বিয়ে করার পর ! সংসার ভাঙলে নিজে বেশি বুঝে গেছিল, ঠিক হয়েছে। আমাদের সমাজটা এরকমই। তাই নিজের মত করে বাঁচো। সমাজ তোমার চোখের জলের ভাগ নেবেনা কোনও দিনই ।
বাবা বলতেন... আমার মেয়ের হাসির শব্দে আমার বাড়িটা ঝলমল করে ওঠে ! আজ শ্বশুর বলেন... কথায় কথায় এতো হাসবে না লোকে কি বলবে ?
বিয়ের পর নিজের বাড়িও বাপের বাড়ি হয়ে যায়, নেইগো কোনো অধিকার ! স্বামীর বাড়িও নিজের বাড়ি নয়, হয়ে যায় শ্বশুর বাড়ি ! নেইগো কোনো অধিকার ! 'মেয়ে' তুই একটা ভুল কর, শাসনের দিক দিয়ে সবাই এগিয়ে আসবে, দেবে না কেউ তোমার অধিকার ! - মেয়েদের কষ্টের জীবন
প্রতিটা মেয়েকে তার সংসারে টিকে থাকার জন্য - প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যেতে হয়, না হয় পরিবারের সাথে, না হয় নিজের সাথে ! আর প্রতিটা যুদ্ধ তাকে বুঝিয়ে দেয় ‘মেনে নাও’, ‘মানিয়ে নাও” এভাবে মেনে নিতে নিতে - এক সময় সে নিজেই টিকে যায়, শুধু টিকে যাওয়ার আড়ালে ! তার ভাঙা গড়া গল্পটা কারোর জানা হয়ে ওঠেনা।
নারীর বুক ভাঙ্গা বোবা কান্নার শুরু হয়, বিয়ে নামে এই সম্পর্কের মধ্য দিয়ে, যার সমাপ্তি ঘটে নিজের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে।
নিজের প্রিয়জনদের ছেড়ে আসা, স্বামী ও শশুড়বাড়ির লোকজনের অভিযোগের পাহাড় বওয়া, সন্তানদের জন্য নিজের জীবন বাজি রাখা, আর পরিশেষে তার উপাধি, সারাদিন কি করো তুমি ? -মেয়েদের কষ্টের জীবন
জীবন সম্পর্কে কিছু কথা / স্ট্যাটাস মেয়েদের মনের কষ্টের কথা
কাকে নিজের কষ্টের কথা বলবেন ? স্বামী কে ? সে বলবে, পরে শুনবো। সন্তান কে ? তারা বলবে, ব্যস্ত আছি ৷ বাবা মা কে ? তারা বলবে, সহ্য করো ৷ আত্মীয় দের ? তারা বলবে, দোষটা তোরই। বন্ধু দের ? তারা বলবে, বাদ দে ৷ সমাজ কে ? তারা বলবে, মুখ বন্ধ রাখো। সত্যি ই বোঝার লোকের বড়ই অভাব !!! - মেয়েদের জীবনের বাস্তবতা
ছেলেরা শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে - দুদিনও ঠিকমতো থাকতে পারে না। কিন্তু মেয়েরা বাবা-মা, ভাই-বোন, সকলকে ছেড়ে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে - সারাজীবন কাটিয়ে দেয়। সত্যিই মেয়েদের জীবনটা বড়ই অদ্ভুদ !! - মেয়েদের জীবনের কষ্ট
আমরা বিয়ের পর শ্বশুর বাড়ি এসে, শ্বশুর বাড়িকে আমরা নিজের বাড়ি মনে করি ! কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকেরা, আমাদের পরের বাড়ির মেয়েই মনে করে।
লোকে বলে মেয়েদের নিজের কোন বাড়ি হয় না, কিন্তু সত্যি কথা হলো, তাদের ছাড়া কোন বাড়িই সম্পূর্ণ হয় না।
মেয়েরা বেশির ভাগ সময়ে কাদে - কখনো কারণে তো কখনো অকারণে। কখনো নিজের জন্য তো কখনো প্রিয় মানুষগুলোর জন্য আবার কখনো নিজের আসল বাড়িটা, খুঁজে না পাওয়ার জন্য !! -মেয়েদের জীবনের বাস্তবতা
মেয়েদের জীবনে - স্বামী হলো জীবন রক্ষাকারী ওষুধের মতো; ভালো হলে তো ভালোই, আর ভেজাল হলে জীবন শেষ।
মেয়েদের কষ্টের কিছু কথা
সংসারে অভাব মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু জীবনসঙ্গীর অবহেলা, অনাদর ও দুর্ব্যবহার মেনে নেওয়া যায় না।
মেয়েরা চাকরি না করলে, আরামে খেয়ে মোটা হচ্ছে। চাকরি করে রাতে বাড়ি ফিরলে,দুশ্চরিত্রা। প্রেম না করলে,অহংকারী প্রেম করলে,পাড়ার লোকের শত কথা। প্রতিবাদ না করলে - নিশ্চয় মেয়েটার দোষ ছিলো। প্রতিবাদ করে আইনি পদক্ষেপ নিলে, মেয়েরা টাকার জোরে মিথ্যে মামলা করে ! মেয়েরা তবে কোথায় যাবে ?
মেয়েদের জীবন নিয়ে কিছু কথা / Heart Touching Motivational Quotes in Bangla
পাগলী টাইপের মেয়েদের বৈশিষ্ট্য '- 👉 অল্পতেই মাথা গরম ! এরা খুব ঘুম পছন্দ করে, 👉 অল্পতেই সবাইকে বিশ্বাস করে ফেলে। এরা মুখের উপর সত্যি কথা বলার সাহস রাখে, এরা রাগের মাথায় উল্টোপাল্টা বলে ফেলে - 👉 এরা অল্পতেই কেঁদে ফেলে, এরা প্রকৃত ভালোবাসতে জানে।
কন্যা সন্তান পেতে গেলে, ভাগ্য করে জন্মাতে হয় ! কারণ কন্যা সন্তান ঈশ্বরের দান ! যা সবার হয় না !
পুরুষ হল পরিবারের মাথা আর নারী হল তার মেরুদন্ড মেরুদন্ড ছাড়া মাথা কখনোই সোজা থাকে না। তাই নারীদের সম্মান করো !
মেয়েদের জীবনের কষ্টের কথা, মেয়েদের জীবনের কষ্ট, মেয়েদের কষ্টের জীবনের কথা বাস্তবে ভালো লাগলে। আপনার প্রিয় মানুষের কাছে সারের করুন। আর আপনার ভালো লাগা বা কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।